নিশ্চয় আমি আকাশে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছি এবং তাকে দর্শকদের জন্যে সুশোভিত করে দিয়েছি। সূরা হিজর আয়াত- ১৬ কল্যাণময় তিনি, যিনি নভোমন্ডলে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র। সূরা আল ফুরকান-আয়াত-৬১ আয়াত দুটি দ্বারা তো বুজা যায় রাশিচক্র আল্লাহ তাঅালার সৃষ্টি আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি কে অস্বীকার বা অবিশ্বাস করলে তো ঈমানে ঘটতি থাকবে আমার যতটুকু ধারণা তবে আবার বলা হয়েছে রাশিফলে বিশ্বাস করা হারাম। আলাদা করে আর প্রশ্ন বলার দরকার পড়ে না নিশ্চই বুজতে পেরেছেন।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

রাশিচক্র এক বিষয়, আর

রাশিচক্রে বিশ্বাস আরেক বিষয়।

কুরআনে রাশিচক্রের জন্য 

بروج শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।

এটা দ্বারা সূর্যের অবস্থানস্থল উদ্দেশ্য।

সূর্য বারো মাসে বারোটা বুরুজ তথা

রাশিতে অবস্থান করে।

কুরআনে জাস্ট এটাই বলা হয়েছে।

রাশিচক্র আছে, এবং রাশিচক্র

আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন।

কুরআনে জাস্ট এই সংবাদটা

প্রদান করা হয়েছে।

কিন্তু রাশিচক্রে বিশ্বাস করা জায়েজ নেই।

রাশির কারণে মানুষের সুখ দুঃখ হয়,

দুঘর্টনার শিকার হয়, এই হয়, সেই হয়,

এগুলো বিশ্বাস করা যাবে না। 

বরং সবকিছু আল্লাহই করেন-

এই বিশ্বাস থাকতে হবে।

রাশিচক্রে বিশ্বাস করা হারাম- 

বিস্তারিত এই পোস্টে দেখতে পারেন: 

http://www.ans.bissoy.com/133332/

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ