মিলনের সময় যোনীমুখে বীর্য পড়ে,কিন্তু লিংগ যোনীর ভিতরে প্রবেশ করে নি। মিলনের এক সপ্তাহ পর মাসিকের সময় মাসিক হয়। গর্ভাধারণের সম্ভাবনা আছে কী?

আপনার যৌনির ভিতরে বির্য প্রবেশ করলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আর ৭২ ঘন্টার মধ্যে ইমার্জেন্সি পিল খেলে প্রেগন্যান্ট হবেন না।

গর্ভবতী  হওয়ার সম্ভবনা নেই।  গর্ভবতী  হওয়ার সম্ভবনা ১%. কারন কোনো পিলই ১০০% নিশ্চয়তা দেয় না।

প্রত্যেকবারই যদি নিশ্চিতরূপে বীর্য বাইরে ফেলে থাকেন, তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই।  কিন্তু আপনি যদি নিশ্চিত না হন, তাহলে তো সম্ভাবনা থেকেই যায়।  ব্যাপার না, সন্দেহ থাকলে আপনি নিকটস্ত কোন ফার্মেসী থেকে একটা প্রেগনেস্নী টেস্ট করার কাঠি এনে ভোরবেলা আপনার স্ত্রীর প্রসাব পরিক্ষা করে শিওর হবেন, সে প্রেগনেন্ট কিনা। কাঠির দাম মাত্র ২০ টাকা এবং নিয়ম ভিতরে লেখা আছে।

না, এটা কোনো সমস্যা নয়। অনেক সময় বেশি পরিমাণে বীর্যপাত হলে কিংবা স্বামী স্ত্রী উভয়ের একসঙ্গে অর্গাজম হলে কিছু বীর্য যোনীর বাইরে পড়তে পারে। বেশি পরিমাণে হলে উপচে পড়াটা স্বাভাবিক। এটা কোনো  সমস্যা নয়। তাছাড়া কম পরিমাণে হলেও অনেক সময় কিছুটা বেরিয়ে আসতে পারে। 

আকারের দিক দিয়ে আপনার লিঙ্গ স্বাভাবিক আছে। মিলনে তৃপ্তি ,  সন্তান জন্মদান কোনটিতেই সমস্যা হবে না উক্ত আকারের জন্য। 

না, মাসিক হলে বাচ্চা হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না। মাসিকের সময় মাসিক হয়ে গেলে এর আগের সহবাসের দ্বারা আর গর্ভবতী হবে না। কেননা, গর্ভবতী হলে জরায়ুর মুখ বন্ধ হয়ে যায়।...

বীর্যপাতের আগে যদি যৌনিতে লিঙ্গ প্রবেশ  করিয়েও থাকেন আর নিশ্চয়তার সাথে  বলতে পারেন যে বীর্য বা বীর্য রস যৌনিতে পড়ে নি তাহলে গর্ভবর্তী  হবে না। 

শেষ হওয়ার পরের সপ্তাহ নয়; বরং মাসিক শুরু হওয়ার দিন থেকে এক সপ্তাহ নিরাপদ।

ওনার মাসিক অনিয়মিতভাবে হয়। যার কারন অনেক কিছুই থাকে।তবে মনে করে দেখুন তো আপনার স্ত্রী ইমার্জেন্সি পিল খেয়েছিলো কিনা। কেনো না ইমার্জেন্সি পিল খেলে মাসিক অনিয়মিতভাবে হতে থাকে। যাইহোক যেহেতু...

বীর্য যোনীতে প্রবেশ করলে বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা অবশ্যই আছে।