Answered Sep 29, 2019
পাওনাদারকে টাকা পরিশোধের সময় যে টাকা ছাড় পাওয়া যায় তাকে বলে প্রাপ্ত বাট্টা।
যে ধ্বনি উচ্চারণে সময় বাতাস জিভের পেছনের এক পাশ বা দু পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায় এবং জিভ দাঁত অথবা দন্তমূলে অবস্থান করে তাকে- পার্শ্বিক ধ্বনি।
পাত্রের প্রসারণ বিবেচনায় না এনে তরলের যে প্রসারণ পাওয়া যায় তাকে বলে আপাত প্রসারণ।
দেনাদার হতে পাওনা টাকা দ্রুত আদায়ের জন্য কিছু ছাড় দেওয়া হলে তাকে বলে প্রদত্ত বাট্টা।
হিসাবের ডেটর দিকের যোগফল বেশি হলে যে জের পাওয়া যায় তাকে বলে ডেবিট ব্যালেন্স।
কোনো নির্দিষ্ট সময় শেষে যে ব্যালেন্স পাওয়া যায় তাকে সমাপ্তি ব্যালেন্স বলে।
পাওনাদারকে পরিশোধ করা হলে নগদ প্রদান জাবেদায় লিখা হয় পাওনাদারের নাম।
দেনাদার থেকে টাকা প্রাপ্তির সময় কিছু টাকা ছাড় দিলে তাকে বলে প্রদত্ত বাট্টা।
প্রতিষ্ঠানের জন্য স্থায়ী সম্পদ ক্রয় ও নিয়মিত খরচ পরিশোধের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে কি না তা নগদান বইয়ের মাধ্যমে জানা যায়।
বিক্রয়কৃত পণ্যের মূল্য তাড়াতাড়ি আদায় করার জন্য বিক্রেতা দেনাদারকে কিছু টাকা ছাড় দেয়। এ ছাড়কৃত অর্থকে বলে নগদ বাট্টা।
নগদ প্রদান জাবেদায় পাওনাদারকে ডেবিট করা হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন