Answered Sep 29, 2019
নগদ টাকার পরিমাণ বাড়ানোর জন্য বিক্রয় বৃদ্ধি, দেনাদার হ্রাস, তছরূপ, ও ব্যয় কমানো উচিত।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে দেনাদারের নিকট হতে পাওনা টাকার পরিমাণ জানা যায়।
প্রতিষ্ঠানের পাওনা টাকার পরিমাণ নির্ণয় করার জন্য প্রস্তুত করা হয় নগদান বই।
প্রারম্ভিক নগদ উদ্বৃত্তের সাথে নগদ প্রাপ্তি ও প্রদানসমূহ যোগ-বিয়োগ করে তৈরি করা হয় সমাপনী নগদ উদ্বৃত্ত।
যে নগদান বইয়ে টাকার পরিমাণ লেখার জন্য উভয় পাশে তিনটি করে ঘর থাকে তাকে বলে তিনঘরা নগদান বই।
যে সকল প্রতিষ্ঠানে নগদ অর্থের পাশাপাশি ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করা হয় কিন্তু বাট্টা থাকে না সেখানে দুইঘরা নগদান বই প্রস্তুত করা হয়।
নগদ প্রাপ্তি জাবেদায় নগদ উদ্বৃত্ত খতিয়ানের নগদান হিসাবের ডেবিট দিকে লিখা হয়।
নগদ অর্থ আগমন ও নির্গমন হিসাবভুক্ত রাখার জন্য নগদান বই সংরক্ষণ করা আবশ্যক।
নগদ প্রাপ্তি জাবেদায় বিক্রয়ের প্রকৃত পরিমাণ লিখা হয় বিক্রয় কলামে।
রেওয়ামিলে ডেবিট এবং ক্রেডিট উভয় দিকের টাকার পরিমাণ সমান হলেও রেওয়ামিলে ভুল থাকতে পারে। নীতির ভুলের কারণে।
নিখুঁতভাবে যে কোন পরিমাণ তরলের আয়তন মাপার জন্য মেজারিং সিলিন্ডার যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন