Answered Sep 29, 2019
কোনো হিসাবের ব্যালেন্স বা উদ্বৃত্ত বলতে বোঝায় তার দুদিকের পার্থক্যকে।
চলমান জের ছক অনুসরণ করে হিসাবের উদ্বৃত্ত নির্ণয় করা হয় প্রতিটি লেনদেন লিপিবদ্ধের পর।
খতিয়ান হতে বিভিন্ন হিসাবের উদ্বৃত্ত গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাইয়ে সহায়তা করে।
ব্যাক্তিবাচক হিসাবের ডেবিট উদ্বৃত্ত প্রকাশ করে ব্যবসায়ের পাওনা।
হিসাবের উদ্বৃত্ত শুন্য হলে তাকে সমতা প্রাপ্ত হিসাব বলে।
হিসাবের মোট ডেবিট ও মোট ক্রেডিট অর্থের পরিমাণ সমান হলে উদ্বৃত্ত হয় শূন্য।
খতিয়ান হতে প্রাপ্ত বিভিন্ন হিসাবের উদ্বৃত্ত সহায়তা করে গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাইয়ে।
নগদ প্রাপ্তি জাবেদায় নগদ উদ্বৃত্ত খতিয়ানের নগদান হিসাবের ডেবিট দিকে লিখা হয়।
হিসাবের গাণিতিক নির্ভুলতা পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে হিসাবসমূহের ডেবিট ও ক্রেডিট উদ্বৃত্ত বা ব্যালেন্সগুলোর একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এ তালিকাকে বলে রেওয়ামিল।
রেওয়ামিলের সম্পূর্ণ ভুল ধরা না পড়লে অনিশ্চিত হিসাবের উদ্বৃত্ত যাবে প্রকৃতি অনুযায়ী দায় বা সম্পত্তির পাশে।
উদ্বৃত্তের প্রকৃতি অনুযায়ী অনিশ্চিত হিসাবের উদ্বৃত্ত আর্থিক অবস্থার বিবরণীতে প্রদর্শিত হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন