Answered Sep 28, 2019
জাবেদা থেকে লেনদেনগুলোকে পাকাভাবে লেখা হয় খতিয়ানে।
চালানের ওপর ভিত্তি করে ক্রয় জাবেদা ও বিক্রয় জাবেদা লেখা হয়।
জাবেদা থেকে লেনদেনগুলো পৃথকভাবে উপযুক্ত বিভিন্ন শিরোনামে স্থানান্তর করে সংশ্লিষ্ট যে হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে তাকে খতিয়ান বলে।
বিশেষ জাবেদা হতে সাধারণ খতিয়ানে পোস্টিং দেওয়া হয় সপ্তাহ শেষে বা মাসান্তে।
লেনদেনগুলোকে স্থায়ীভাবে লিপিবদ্ধ করা হয় খতিয়ানে।
লেনদেনগুলোকে খতিয়ানে লেখা হয় সারিবদ্ধ এবং শ্রেণীবদ্ধভাবে।
জাবেদা থেকে দাখিলাসমূহ পৃথকভাবে খতিয়ানের হিসাবসমূহে স্থানান্তরিত করার কাজকে বলা হয় খতিয়ানভুক্তকরণ।
ক্রয় জাবেদা থেকে খতিয়ানে হিসাব করা যায় ক্রয় ও পাওনাদার।
জাবেদা থেকে খতিয়ানে স্থানান্তরকে বলে শ্রেণিবিন্যাসকরণ।
জাবেদা থেকে খতিয়ান তৈরির কাজকে বলে স্থানান্তরকরণ।
ক্রয় জাবেদা ও বিক্রয় জাবেদা প্রস্তুত হয়- চালানের ভিত্তিতে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন