Clash of clans গেমটি বহু জনপ্রিয়।আমি এটা ডাউনলোড দেয়ার পরে কি যেন একটা ভিলেজ এলো।এরপর তা রক্ষা করার উপায় জানতে পারি নাই।একাউন্ট ছাড়া খেলা যায়?
Share with your friends

আপনি গেমসটির যে ভিলেজ বক্স এসেছে সেখানে আপনি আপনার কয়েনের উপর সামজস্য রেখে সৈন্য ও গোলাবারুদ সাজাতে পারেন।এবং ভিলেজটি রক্ষা করার করার জন্য আপনাকে লড়তে হবে এবং পর্যাপ্ত সৈন্য নিয়ে অপর একটি ভিলেসকে আক্রমন করতে হবে।

Talk Doctor Online in Bissoy App
pkRasel

Call

clash of clans গেম খেলা শিখুন,

নতুনদের জন্য।

  • ক্লাস অফ ক্লান্স হ্যাকিং: প্রথমে গেমটির হ্যাক করা নিয়েই আলোকপাত করলাম। কেননা যারা নতুন প্রথমেই খুজে কিভাবে তাড়াতাড়ি কিছু করা যায়। এজন্য তারা হ্যাকিং এর চিন্তা করে। ফেসবুক কিংবা অন্য কোন সাইটে ফ্রী জেম এর অফার দেখা যায়। ভুলেও ঐদিকে পা বাড়াবেন না। ওদের সাইটে গেলে প্রথমেই হয়তোবা একটা সার্ভে পূরণ করতে বলবে এবং কোন একটা ফাইল ডাউনলোড করতে বলবে। অনেক সময় এর মাধ্যমে মোবাইলে এবং পিসিতে ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। আসলে এটা পুরাই ভুয়া। আর আরেকটা কথা ক্লাস অফ ক্লান্স গেমের ডাটা অনলাইনে স্টোরেজ থাকায় এটা আজ পর্যন্ত হ্যাক করা সম্ভব হয়নি।
  • টাউন হল ম্যাক্স না করেই আপগ্রেড দেওয়া :অনেকেই দেখি টাউন হল ম্যাক্স না করেই টাউন হল আপগ্রেড দিয়ে দেয়। টাউন হল ম্যাক্স করা হলো ঐ টাউন হল থাকা অবস্থায় সকল কিছু ম্যাক্সিমাম আপগ্রেড করা। যদি আপনার টাউনহল ৭ এ থাকে তবে ৭ এর সকল কিছু ডিফেন্স, ট্রুপস, মাইন, কালেক্টর ইত্যাদি ম্যাক্সিমাম পর্যন্ত করে তবে টাউন হলকে ৮ এ আপগ্রেড দিন। ম্যাক্স না করে আপগ্রেড দিলে উপরের লেভেলের প্রাপ্ত লুট দিয়ে পরে সকল কিছু আপগ্রেড দেওয়া কঠিন হয়ে পরে। আর লুটও কম পাওয়া যায়। তাই টাউন হল ম্যাক্স করার আগে কখনোই টাউন হল আপগ্রেড দেবেন না।
  • Revenge নেওয়া : অফলাইনে থাকাকালে নিজের থেকে লুট নিয়ে গেলে খারাপ লাগেই। তবে এটা অনেক সময় ভালো কিছুও বয়ে আনে। যেমন রিভেন্জ নেওয়া। ক্লাস অফ ক্লানসে রিভেন্জ এটাক নেওয়া সত্যিই দারুন একটা সুযোগ। কারন এর ফলে আপনি আগেই অপোনেন্ট এর বেস দেখে, সেই অনুযায়ী অ্যাটাক স্ট্র্যাটেজী করতে পারবেন।
  • Elixer সেভ করা : Baracks গুলো দিয়ে আপনি সহজেই বেশ কিছু ইলিক্সিয়ার সেভ করতে পারবেন। কিভাবে? ব্যারেকস গুলোতে ট্রুপস ট্রেইন করতে দিয়ে। বুঝাতে পারলাম? আচ্ছা ধরুন আপনার কাছে ১০০০০০০ ইলিক্সিয়ার আছে। কিন্তু আপনি এখন COC থেকে বের হয়ে যাবেন। তো এক্ষেত্রে Baracks গুলোতে ট্রুপস ট্রেইন করতে দিতে পারেন। যেমন যদি আপনি একটা ব্যারেক্সে ৬০ টা ট্রুপস ট্রেইন করতে পারেন তবে ৩ টি ড্রাগন ট্রেইন করতে দিলেই ২৭*৩= ৮১ হাজার Elixer রাখতে পারবেন। ড্রাগন রাখতে না পারলে ওয়াল ব্রেকার রাখতে পারেন। কারন Wall Breaker, ২ স্পেস নিলেও অনেক ইলিক্সিয়ার ব্যবহার করে। এভাবে ৪ টা ব্যারেকস এ ৮১*৪ =৩২৪ হাজার ইলিক্সিয়ার রাখতে পারবেন এবং তখন ইলিক্জিয়ার স্টোরেজে Elixer থাকবে মাত্র ১০০০০০০-৩২৪০০০= ৬৭৬০০০। আবার আপনি স্পেল ফ্যাক্টরিতেও স্পেল তৈরি হতে দিতে পারেন। ফলে কোন প্রতিপক্ষ রেইড করলে অ্যাভেইলেবল লুটও কম দেখাবে। এভাবে আপনি ডার্ক ইলিক্সিয়ারও সেভ করতে পারবেন।
  • প্রাপ্ত শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার : শীল্ড থাকাকালে কেউ আপনাকে এটাক করতে পারবে না। কেউ যখন আপনার টাউন হল ভেঙ্গে ফেলে বা ৫০% ধংস করে তখন আপনি ১২ ঘন্টা শীল্ড পাবেন। আর ১০০% ধংস করলে ১৬ ঘন্টা শীল্ড পাবেন। অনেক সময় দেখা যায় শীল্ড এ আছেন তবুও দু একটা অ্যাটাক করে COC থেকে বের হয়ে যান। এতে আপনি কতই বা লুট করতে পারবেন? কিন্তু অপোনেন্ট কিন্তু ঠিকই আপনার থেকে লুট করে নিয়ে যাবে। তাই তখনই শীল্ড ভাঙ্গুন যখন আপনি একনাগারে অনেকক্ষণ খেলবেন। সুতরাং শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করুন।
  • টাউন হল : অনেক সময় অ্যাটাক করতে গেলে দেখবেন টাউন হল বাইরে রাখা। আপনি ভাবতে পারেন এ কোন বোকা যে টাউন হল বাইরে রাখে। কিন্তু এর পেছনেও কারন আছে। কারন আপনি যখন টাউন হলটা ভেঙ্গে আসবেন তখন সে শীল্ড পেয়ে যাবে। এতে তার থেকে লুটও কমে যাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফার্মিং বেস গুলোতেই টাউন হল বাইরে রাখা হয়। তবে ট্রফি বেসেও টাউন হল বাইরে রাখতে পারেন। তবে ট্রফি বেসে সাধারনত টাউন হল ভেতরেই রাখা হয়।
  • ক্লান ওয়ার চলাকালে নিরাপত্তা : ক্লান ওয়ার চলাকালে ক্লান নতুন কোন মেম্বার না নেওয়াই ভালো। কারন হতে পারে সে প্রতিপক্ষ ক্ল্যানের মেম্বার। এক্ষেত্র সে আপনাদের সবার ওয়্যার বেস দেখে যেতে পারবে। এমনকি হাইড থাকা জায়ান্ট বোম্ব, এয়ার মাইনস, বোম্ব, স্প্রিং, টেসলা ইত্যাদি কোথায় কি আছে তাও দেখে নিতে পারবে। তাই ক্লান প্রিপারেশন ও ওয়ার ডে তে নতুন কোন মেম্বার নি নেওয়াই ভালো।
  • ট্রুপ ডোনেশন : অনেকেই ট্রুপ ডোনেশন করতে চায় না। কিন্তু মনে রাখবেন ট্রুপ ডোনেশন করলে Experience Level ও বাড়ে। এক্ষেত্রে আপনি যতটুকু ট্রুপ দেবেন ততটুকু Experience Point ই পাবেন। তাই ডোনেশন করতে থাকুন। এছাড়া ডোনেশনের ক্ষেত্রে Achievement আনলকের ব্যাপারও আছে। এতে অনেক জেমও পাওয়া যায়।

আসলে Clash of Clans একটু সময় ও ধৈর্য নিয়ে খেলতে হয়। আপনি চাইলেও এটি তাড়াতাড়ি খেলতে পারবেন না। আর Clash of Clans এর তেমন টিপস এবং ট্রিকসও নাই। তবে আপনি উপরে উল্লেখিত ক্লাস অফ ক্লানস টিপস ও ট্রিকস গুলো দেখতে পারেন। এগুলো ছাড়াও আরো কিছু ছোট ছোট টিপস ও ট্রিকস আছে যেগুলো আপনি ক্লাস অফ ক্লানস খেলতে খেলতেই শিখে যাবেন। তো হ্যাপি ক্ল্যাশ অফ ক্ল্যান্সিং।

Talk Doctor Online in Bissoy App
Call

প্রথমেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা বললামঃএকটা জিমেইল অ্যাকাউন্ট খুলে গুগল প্লে গেমে এড করে ফেলতে হবে।নয়তো কোনো কারণে গেমটা ডিলিট হয়ে গেলে নতুন করে খেলতে হবে।আর কোক এ এড করা থাকলে যে কারো ফোন দিয়েই আপনার পুরোনো গেইম অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারবেন।এই ভিলেজ রক্ষার উপায় হলো গোল্ড,এলিক্সার কম রাখলে কেউ এটাক দিব ন।কেউ যদি আপনাকে এটাক দিয়ে ১০০%ডেমেজ করে তাহলে ১৬ ঘন্টার শিল্ড পাবেন।শিল্ড থাকাকালিন কেউ আপনাকে এটাক করতে পারবেন না।

Talk Doctor Online in Bissoy App