আমরা যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী সবাই রুট এর সাথে পরিচিত আছি।অনেকেই মোবাইলের ভালো পারফর্ম পাওয়ার জন্য না যেনেই রুট করতে লেগে যাই। আমাদের প্রথমে যানতে হবে রুট কি, রুট করলে কি সুবিধা আছে এবং কি অসুবিধা। সবকিছু যানার পর রুট করবেন।যেনে শুনে রুট করা ভালো।না যেনে কোনো কিছু করা ঠিক না।


রুট কি?


রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যার অর্থ হচ্ছে পারমিশন বা অনুমতি। অর্থাৎ  সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তা করা যায় এর মানে এ না যে আপনি  Clash of clans এর জিম হ্যাক করতে পারবেন!!


রুট করার সুবিধাঃ

১) রুট করার পর আপনার ডিভাইসের লুকানো ফিউচার আনলোকড হয়ে যাবে।

২)রুট করার পর আপনি পপ আপ অ্যাড বন্ধ করতে পারবেন। অর্থাৎ অ্যাপস এ যে সকল অ্যাড দেখতে পান সেই অ্যাডস বন্ধ করতে পারবেন।

৩)রুট করার পর আপনি ব্যাকআপ করতে পারবেন। রুট না করেই আপনি ব্যাকআপ করতে পারেন অনেক আপস আছে। তবে রুট করার পর আপনি আরো  বেশি ব্যাকআপ করতে পারবেন। যা আছে সবকিছু ব্যাকআপ করতে পারবেন।

৪)আপনি কাস্টোমাইজেশন করতে পারবেন রুট করার পর আপনার ইচ্ছে মত। ফোনের যাবতীয় যা আছে এবং আপনি পুরোপুরি নিজের আয়ত্তে আনতে পারবেন রুট করার পর।

৫) অসাধারণ আপস চালাতে পারবেন রুটের পর।


রুটের অসুবিধাঃ

১) রুট করার পর আপনি আপনার ওয়ারেন্টি হারিয়ে ফেলবেন।

২) আপনার ডিভাইস ব্রেক করতে পারে


দেখুন ইউটিউব ভিডিও কিভাবে রুট করতে হয়

https://youtu.be/iZ1N5Kk7syg


Share with your friends